যেসব কারণে মুদ্রাক্ষতি ঘটে- সুদের হার কমিয়ে ঋণের হার বাড়িয়ে দিলে, নতুন টাকা ছাপালে, টাক সরবরাহ না বাড়িয়েও যদি দ্রব্য সামগ্রীর উৎপাদন কমে যায়, বহি:দেশের আক্রমণ হলে।
মুদ্রাস্ফীতি হলে যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পায়, জীবন যাত্রা বায় করতে সৃষ্ট হয়, জাতীয় জা ধাক্কা আসে/জাতীয় অর্থনীতি ধ্বংস হয় ।
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: Name as Opposite of Reason of Inflation খোলা বাজার নীতি। যেমন- প্রাইজব ইন্ডি, ব্যাংক রিজার্ভের হার বৃদ্ধি। মুদ্রাস্ফীতি নিজেই মুদ্রাস্ফীতি কামাতে পারে।
সাময়িকভাবে মুদ্রাস্ফীতি বন্ধ করা যায়- মুদ্রার সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
মুদ্রাস্ফীতির কারণ- মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি কিন্তু জাতীয় উৎপাদন হ্রাস ।
মুদ্রার অবমূল্যায়নের উদ্দেশ্য- রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
মুদ্রাস্ফীতি বলতে বুঝায়- সাধারণ দাম স্তর বৃদ্ধি।
উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ফলে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত গোষ্ঠী সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠ।